সহিহ নামাজ Islamic Video

Nurunnabi Hasan


আমি মানি কোরআন সহিহ হাদিস আর সহিহ হাদিসের বৃত্তি নিয়ে কথা বলছে যেমন ফিকহ মাসআলা 


বিদআত
ইবাদতের  মধ্যে নতুন কিছু বিদআত
ইবাদতের জন্য তৈরি করা বিদআত নয়


হাদিস সহীহ হওয়ার শর্ত সমুহ
,,,, জেনে নিন ১. আদালত : হাদিসের সকল রাবী (বর্ননা কারী) পরিপুর্ন সৎ ও বিশ্বস্ত বলে প্রমাণিত । ২. যাবত : তুলনামুলক নিরিক্ষার মাধ্যমে সকল রাবীর নির্ভুল বর্ননার ক্ষমতা পুর্ন রুপে বিদ্যমান বলে প্রমাণিত । ৩. ইত্তিসাল : সনদের প্রত্যেক রাবী তার উর্ধবতন রাবী থেকে স্বকর্নে হাদিসটি শুনেছেন বলে প্রমাণিত । ৪. শুযুয মুক্তি : হাদিসটি অন্যান্য প্রমান্য বর্ননার বিপরীত নয় বলে প্রমাণিত । ৫. ইল্লাত মুক্তি : হাদিসটির মধ্যে কোন সনদগত বা অর্থ গত ত্রুটি নেই বলে প্রমানিত। * হাসান হাদিস কি? দ্বিতীয় শর্তে (যাবত) সামান্য দুর্বলতা থাকলে হাদিসটি হাসান বলে গন্য হবে। * উপরোক্ত ৫টি শর্ত সমুহের অবর্তমানে হাদিসকে যঈফ, দুর্বল, বানোয়াট, মাওযু, জাল হাদিস বলে। Ref: কুর আন সুন্নাহর আলোকে ইসলামি আকিদা পৃষ্টা ৫০ লেখক ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর পি-এইচ ডি (রিয়াদ), এম এ (রিয়াদ) এম,এম (ঢাকা) অধ্যাপক আল হাদিস বিভাগ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় , কুষ্টিয়া।



তাকলিদ ও মাজহাব
তাকলিদ পারিভাষিক অর্থে বর্তমানে বোঝায় মুজতাহিদের কথা বিনা দলিলে অনুসরণ করা। যে ব্যক্তি তাকলিদ করে তাকে মুকাল্লিদ বলা হয়। কোনো ব্যক্তি যখন সরাসরি কুরআন-হাদীস থেকে বিধি-বিধান জানার মত জ্ঞান রাখেন না তখন কোনো মুজতাহিদের মতের অনুসরণ করেন অর্থাৎ তাকলিদ করেন।

মুকাল্লিদরা
মুকাল্লিদরা (দলীলবিহীন অনুসরণকারী) 

ইসলামের বোঝার জন্য 
১.আল-কুরআন
২.নবীজীর সুন্নত, কাজ, এবং জিবনী
এবং সালাফে সালেহীন এর জীবনী
তিন প্রজন্ম অর্থাৎ সাহাবা, তাবেয়ী ও তাবে তাবিয়ী

৩.ইজমা  অর্থ ইমামগণের মতামত  

যেমন 
ইমাম গণের কথা পবিত্র কুরআন এবং সহি হাদিসের সাথে না মিলে সেটা গ্রহণ করা হবে না

ইজমা এর অর্থ এটা যে আহকামের ভেতর কোনো হুকুমের উপর মুসলমানদের ঐ ইমাম গুলো ঐকমত্য হয়ে যায় এবং যখন কোনো হুকুমের উপর উম্মতের ইজমা প্রমাণিত হয়ে যায় তবে কারো জন্য জায়েয নয় যে ঐ ইমামদের ইজমা থেকে বের হয়ে যায়।

৪.কিয়াস   অর্থ   যুক্তি

অর্থ সঠিকভাবে কুরআন সুন্নাহ যদি না দেয়া থাকে তারপর একটা কুরআন সুন্নাহ অনুযায়ী যুক্তি দেয়া

যেমন কোরআন হাদিসে সঠিকভাবে বলা নাই কোন একটা হাদিস অথবা কুরআনের আয়াত দিয়ে যুক্তি দেয়াকে  কিয়াস বলে

কিয়াস (আরবি: قياس) হল ইসলামি আইনশাস্ত্রের চতুর্থ উৎস। কুরআন, সুন্নাহ ও ইজমার পর এর অবস্থান। এই তিন উৎসতে সরাসরি নেই এমন কোনো বিষয়ের মাসয়ালা বা বিধান উৎসভিত্তিক অনুমান করে নির্ণয় করাকে কিয়াস বলে।


সহিহ বুখারী-৭৩৫

আবদুল্লাহ্ ইবনু ‘উমার (রাযি.) হতে বর্ণিত যে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন সালাত শুরু করতেন, তখন উভয় হাত তাঁর কাঁধ বরাবর উঠাতেন। আর যখন রুকূ‘তে যাওয়ার জন্য তাকবীর বলতেন এবং যখন রুকূ‘ হতে মাথা উঠাতেন তখনও একইভাবে দু’হাত উঠাতেন এবং سَمِعَ اللهُ لِمَنْ حَمِدَهُ رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ  বলতেন। কিন্তু সিজদার সময় এমন করতেন না।
বুখারী ৬৪০২
আলী ইবনু ’আবদুল্লাহ (রহ.) আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী বলেছেন, যখন ক্বারী ’আমীন’ বলবে তখন তোমরাও আমীন বলবে। কারণ এ সময় ফেরেশতা আমীন বলে থাকেন। সুতরাং যার আমীন বলা ফেরেশতার আমীন বলার সঙ্গে মিলে যাবে, তার পূর্বের সব গুনাহক্ষমা করে দেয়া হবে।

আবু দাউদ: ৭৫৯ সহিহ 

আবূ তাওবা তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাযরত অবস্থায় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বেঁধে রাখতেন।


এক নযরে ছালাতের পদ্ধতি
মুছল্লী ওযূ করার পর মনে মনে ছালাতের সংকল্প করবে। অতঃপর ক্বিবলামুখী হয়ে ছালাতে দাঁড়িয়ে ‘আল্লাহু আকবার’ বলে ‘তাকবীরে তাহরীমা’ সহ দু’হাত কান অথবা কাঁধ বরাবর উঠিয়ে বুকের উপর বাঁধবে।[1] এ সময় বাম হাতের উপরে ডান হাত কনুই বরাবর রাখবে অথবা বাম হাতের কব্জির উপরে ডান হাতের কব্জি রেখে বুকের উপরে হাত বাঁধবে।[2] জামা‘আতের সাথে ছালাত আদায় করলে কাতারের মাঝে পরস্পরের পায়ের সাথে পা, টাখনুর সাথে টাখনু এবং কাঁধের সাথে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়াবে।[3] সেই সাথে সিজদা বা তার এরিয়ার মধ্যে দৃষ্টি রাখবে

এক নযরে ছালাতের পদ্ধতি :

মুছল্লী ওযূ করার পর মনে মনে ছালাতের সংকল্প করবে। অতঃপর ক্বিবলামুখী হয়ে ছালাতে দাঁড়িয়ে ‘আল্লাহু আকবার’ বলে ‘তাকবীরে তাহরীমা’ সহ দু’হাত কান অথবা কাঁধ বরাবর উঠিয়ে বুকের উপর বাঁধবে।[1] এ সময় বাম হাতের উপরে ডান হাত কনুই বরাবর রাখবে অথবা বাম হাতের কব্জির উপরে ডান হাতের কব্জি রেখে বুকের উপরে হাত বাঁধবে।[2] জামা‘আতের সাথে ছালাত আদায় করলে কাতারের মাঝে পরস্পরের পায়ের সাথে পা, টাখনুর সাথে টাখনু এবং কাঁধের সাথে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়াবে।[3] সেই সাথে সিজদা বা তার এরিয়ার মধ্যে দৃষ্টি রাখবে।[4] অতঃপর ছানা পাঠ করবে-

اَللَّهُمَّ بَاعِدْ بَيْنِىْ وَبَيْنَ خَطَايَاىَ كَمَا بَاعَدْتَ بَيْنَ الْمَشْرِقِ وَالْمَغْرِبِ اَللَّهُمَّ نَقِّنِىْ مِنَ الْخَطَايَا كَمَا يُنَقَّى الثَّوْبُ الْأَبْيَضُ مِنَ الدَّنَسِ اَللَّهُمَّ اغْسِلْ خَطَايَاىَ بِالْمَاءِ وَالثَّلْجِ وَالْبَرَد.

অনুবাদ : হে আল্লাহ! আপনি আমার ও আমার গোনাহ সমূহের মধ্যে এমন দূরত্ব সৃষ্টি করে দিন, যেমন দূরত্ব সৃষ্টি করেছেন পূর্ব ও পশ্চিমের মাঝে। হে আল্লাহ! আপনি আমাকে পরিচ্ছন্ন করুন গোনাহ সমূহ হতে, যেমন পরিচ্ছন্ন করা হয় সাদা কাপড় ময়লা হতে। হে আল্লাহ! আপনি আমার গুনাহ সমূহকে ধুয়ে ছাফ করে দিন পানি দ্বারা, বরফ দ্বারা ও শিশির দ্বারা’।[5]

ছানা পাঠ শেষ করে ‘আ‘ঊযুবিল্লাহি মিনাশ শায়ত্ব-নির রজীম মিন হামযিহী, ওয়া নাফখিহী ওয়া নাফছিহী[6] ও ‘বিসমিল্লা-হির রহমা-নির রহীম’ সহ সূরা ফাতিহা পাঠ করবে।[7] এভাবে পড়বে প্রথম রাক‘আতে। পরের রাক‘আতগুলো ‘বিসমিল্লা-হির রহমা-নির রহীম’ বলে সূরা ফাতিহা শুরু করবে। জেহরী ছালাতে ‘বিসমিল্লাহ’ নীরবে পড়বে[8] এবং ফাতিহা শেষে উচ্চৈঃস্বরে ‘আমীন’ বলবে।[9] জেহরী ছালাতে মুক্তাদীগণ ইমামের সাথে সাথে শুধু সূরা ফাতিহা পড়বে।[10] ক্বিরাআত শেষে ইমাম আমীন বলা শুরু করলে মুক্তাদীও তার সাথে মিলে এক সঙ্গে আমীন বলবে।[11] উল্লেখ্য, ইমামের আমীন বলার আগেই মুক্তাদীর আমীন বলার যে অভ্যাস চালু তা বর্জন করতে হবে।

ক্বিরাআত : সূরা ফাতিহা পাঠ শেষে ইমাম হলে কিংবা মুছল্লী একাকী হলে প্রথম দু’রাক‘আতে কুরআন থেকে অন্য সূরা বা কিছু আয়াত পাঠ করবে। তবে মুক্তাদী হলে জেহরী ছালাতে ইমামের সাথে সাথে শুধু সূরা ফাতিহা পড়বে। অতঃপর ইমামের ক্বিরাআত মনোযোগ দিয়ে শ্রবণ করবে।[12] আর যোহর ও আছরের ছালাতে ইমাম মুক্তাদী উভয়ে প্রথম দুই রাক‘আতে সূরা ফাতিহা সহ অন্য সূরা পড়বে।[13] আর শেষের দু’রাক‘আতে কেবল সূরা ফাতিহা পাঠ করবে।[14]

রুকূ : ক্বিরাআত শেষে ‘আল্লা-হু আকবার’ বলে দু’হাত কান কিংবা কাঁধ পর্যন্ত উঠিয়ে ‘রাফ‘উল ইয়াদায়েন’ করে রুকূতে যাবে।[15] হাঁটুর উপরে দু’হাতে ভর দিয়ে পিঠ ও মাথা সোজা রাখবে। এ সময় বাহুসহ দুই হাত ও হাঁটুসহ দুই পা শক্ত করে সোজা রাখবে।[16] অতঃপর রুকূর দু‘আ পড়বে।[17]

কওমা : অতঃপর রুকূ থেকে উঠে সোজা হয়ে প্রশান্তির সাথে দাঁড়াবে এবং কান বা কাঁধ বরাবর দুই হাত উঠিয়ে ‘রাফ‘উল ইয়াদায়েন’ করবে।[18] এ সময় ‘সামি‘আল্লা-হু লিমান হামিদাহ’ বলে দু‘আ পাঠ করবে।[19] তারপর বলবে- رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ ‘রববানা লাকাল হাম্দ’ বলবে। অথবা বলবে- رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ حَمْدًا كَثِيْرًا طَيِّبًا مُّبَارَكًا فِيْهِ ‘রববানা ওয়া লাকাল হাম্দু হাম্দান কাছীরান ত্বাইয়েবাম মুবা-রাকান ফীহি’।[20] সেই সাথে দুই হাত স্বাভাবিকভাবে ছেড়ে দিবে।[21]

সিজদা : অতঃপর ‘আল্লা-হু আকবর’ বলে প্রথমে দু’হাত ও পরে দু’হাঁটু মাটিতে রেখে সিজদায় যাবে ও দু‘আ পড়বে।[22] এ সময় হাত দু’খানা ক্বিবলামুখী করে মাথার দু’পাশে কাঁধ বরাবর মাটিতে রাখবে।[23] হাতের আঙ্গুলগুলো মিলিয়ে রাখবে।[24] কনুই উঁচু রাখবে ও বগল ফাঁকা রাখবে।[25] হাঁটু বা মাটিতে ঠেস দিবে না।[26] সিজদা লম্বা হবে ও পিঠ সোজা থাকবে। যেন নীচ দিয়ে একটি বকরীর বাচ্চা যাওয়ার মত ফাঁকা থাকে।[27] দুই পা খাড়া করে এক সঙ্গে মিলিয়ে রাখবে।[28] এ সময় আঙ্গুলগুলো ক্বিবলামুখী করে রাখবে।[29] অতঃপর سُبْحَانَ رَبِّيَ الْأَعْلَى বলবে কমপক্ষে তিনবার বলবে।[30] সিজদাতে পঠিতব্য আরো দু‘আ আছে।

সিজদা থেকে উঠে বাম পায়ের পাতার উপরে বসবে ও ডান পায়ের পাতা খাড়া রাখবে। এ সময় প্রশান্তির সাথে বসবে এবং বলবেاَللَّهُمَّ اغْفِرْ لِىْ وَارْحَمْنِىْ وَاجْبُرْنِىْ وَاهْدِنِىْ وَعَافِنِىْ وَارْزُقْنِىْ ‘হে আল্লাহ! আপনি আমাকে ক্ষমা করুন, আমার উপরে রহম করুন, আমার অবস্থার সংশোধন করুন, আমাকে সৎপথ প্রদর্শন করুন, আমাকে সুস্থতা দান করুন ও আমাকে রূযী দান করুন’।[31]

অতঃপর ‘আল্লা-হু আকবর’ বলে দ্বিতীয় সিজদায় যাবে ও দু‘আ পড়বে। ২য় ও ৪র্থ রাক‘আতে দাঁড়ানোর সময় সিজদা থেকে উঠে শান্তভাবে বসবে। অতঃপর মাটিতে দু’হাত রেখে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে যাবে।[32] উল্লেখ্য যে, রুকূ ও সিজদায় কুরআন থেকে কোন দু‘আ পড়বে না।[33]

বৈঠক : ২য় রাক‘আত শেষ করার পর বৈঠকে বসবে। ১ম বৈঠক হলে কেবল ‘আত্তাহিইয়া-তু’ পড়বে।[34] তারপর মাটির উপর দুই হাত রেখে ভর দিয়ে ৩য় রাক‘আতের জন্য দাঁড়িয়ে যাবে।[35] আর যদি শেষ বৈঠক হয়, তবে ‘আত্তাহিইয়া-তু’ পড়ার পরে দরূদ, দু‘আয়ে মাছূরাহ পড়বে।[36] ১ম বৈঠকে বাম পায়ের পাতার উপরে বসবে এবং শেষ বৈঠকে ডান পায়ের তলা দিয়ে বাম পায়ের অগ্রভাগ বের করে নিতম্বের উপরে বসবে এবং ডান পা খাড়া রাখবে ও আঙ্গুলগুলো ক্বিবলামুখী করবে।[37] এ সময় আঙ্গুলগুলো সাধারণভাবে খোলা রাখবে।[38] বৈঠকের সময় বাম হাতের আঙ্গুল বাম হাঁটুর উপর ক্বিবলামুখী করে রাখবে। আর ডান হাতের বৃদ্ধা আঙ্গুল মধ্যমা আঙ্গুলের পিঠে রেখে মুষ্টিবদ্ধ করে শাহাদাত আঙ্গুল দ্বারা সালাম ফিরানোর আগ পর্যন্ত ইশারা করবে।[39] অন্য হাদীছে এসেছে, ৫৩-এর ন্যায় মুষ্টিবদ্ধ রেখে সালাম ফিরানোর আগ পর্যন্ত শাহাদাত অঙ্গুলি দ্বারা ইশারা করতে থাকবে।[40] এ সময় শাহাদাত আঙ্গুলের দিকে দৃষ্টি রাখবে।[41] দুই তাশাহ্হুদেই ইশারা করবে।[42]

‘আত্তাহিইয়া-তু’, ‘দরূদ’, দু‘আ মাছূরা ও অন্যান্য দু‘আ পড়া শেষ করে ডানে ও বামে ‘আসসালামু আলায়কুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ’ বলে সালাম ফিরাবে।[43] উল্লেখ্য যে, প্রথম সালামের সাথে ‘ওয়া বারাকা-তুহু’ যোগ করা যায়।[44] সালাম ফিরিয়ে প্রথমে সরবে একবার ‘আল্লা-হু আকবর’ বলবে।[45] তারপর তিনবার বলবে ‘আস্তাগফিরুল্লা-হ’। সেই সাথে বলবে اَللَّهُمَّ أَنْتَ السَّلاَمُ وَمِنْكَ السَّلاَمُ تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالْإِكْرَامِ. ‘হে আল্লাহ আপনিই শান্তি, আপনার থেকেই আসে শান্তি। বরকতময় আপনি, হে মর্যাদা ও সম্মানের মালিক’।[46]

এ সময় ইমাম হলে প্রত্যেক ছালাতে ডানে অথবা বামে ঘুরে সরাসরি মুক্তাদীদের দিকে মুখ করে বসবে।[47] অতঃপর ইমাম মুক্তাদী সকলে সালামের পরের যিকির সমূহ পাঠ করবে।[48] সালাম ফিরানোর পর পরই দ্রুত উঠে যাবে না। এটা বদ অভ্যাস।[49] বরং এ সময় ‘আয়াতুল কুরসী’সহ অন্যান্য দু‘আ পাঠ করবে।[50] এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা দেখুন : লেখক প্রণীত ‘শারঈ মানদন্ডে মুনাজাত’ বই।

[1]. মুসলিম হা/৯১২, ১/১৭০ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭৬৯); বুখারী হা/৬৬৬৭, ২/৯৮৬ পৃঃ; মিশকাত হা/৭৯০; বুখারী হা/৭৩৫; মিশকাত হা/৭৯৩; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৩৭, ২/২৫২ পৃঃ; ছহীহ মুসলিম হা/৮৯১; আবুদাঊদ হা/৭২৬, ৭৪৫; ইরওয়াউল গালীল হা/৩৫১, ২/৬৬ পৃঃ।

[2]. ছহীহ বুখারী হা/৭৪০, ১/১০২ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭০৪, ২য় খন্ড, পৃঃ ১০২); নাসাঈ হা/৮৮৯, ১/১০২ পৃঃ; আবুদাঊদ হা/৭২৭, ১/১০৫ পৃঃ; আহমাদ হা/১৮৮৯০; ছহীহ ইবনে খুযায়মাহ হা/৪৮০; ইবনু হিববান হা/১৮৬০, সনদ ছহীহ।

[3]. আবুদাঊদ হা/৬৬৬, ১ম খন্ড, পৃঃ ৯৭, সনদ ছহীহ; মিশকাত হা/১১০২, পৃঃ ৯৯; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/১০৩৪, ৩/৬১ পৃঃ; আবুদাঊদ হা/৬৬২, ১ম খন্ড, পৃঃ ৯৭, সনদ ছহীহ; ছহীহ বুখারী হা/৭২৫, ১ম খন্ড, পৃঃ ১০০, (ইফাবা হা/৬৮৯, ২/৯৫ পৃঃ); ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল আওসাত্ব হা/৫৭৯৫; মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বাহ হা/৩৮২৪; সনদ ছহীহ, সিলসিলা ছহীহাহ হা/১৮৯২।

[4]. মুস্তাদরাক হাকেম হা/১৭৬১; বায়হাক্বী, সনানুল কুবরা হা/১০০০৮; ছিফাতু ছালাতিন নবী, পৃঃ ৮৯; সনদ ছহীহ, ইরওয়াউল গালীল হা/৩৫৪-এর আলোচনা দ্রঃ।

[5]. বুখারী হা/৭৪৪, ১/১০২ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭০৮, ২/১০৩ পৃঃ); মিশকাত হা/৮১২, পৃঃ ৭৭; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৫৬, ২/২৬৬ পৃঃ।

[6]. আবুদাঊদ হা/৭৭৫, ১/১১৩ পৃঃ; তিরমিযী হা/২৪২, ১/৫৭ পৃঃ; সূরা নাহল ৯৮; ছিফাতু ছালাতিন নাবী, পৃঃ ৯৫।

[7]. ছহীহ বুখারী হা/৭৫৬, ১/১০৪ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭২০, ২/১০৯ পৃঃ), ‘আযান’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-৯৫; ছহীহ মুসলিম ১/১৬৯ পৃঃ, মুসলিম হা/৯০০, ৯০১, ৯০২, ৯০৪, ৯০৬, ৯০৭ (ইফাবা হা/৭৫৮, ৭৫৯, ৭৬০, ৭৬২); মিশকাত পৃঃ ৭৮, হা/৮২২ ও ৮২৩; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৬৫, ২/২৭২ পৃঃ, ‘ছালাতে ক্বিরআত পাঠ করা’ অনুচ্ছেদ; দারাকুৎনী হা/১২০২; বায়হাক্বী, সুনানুল কুবরা হা/২৪৮৬; সিলসিলা ছহীহাহ হা/১১৮৩; ছহীহুল জামে‘ হা/৭২৯।

[8]. বুখারী হা/৭৪৩, ১/১০৩ পৃঃ. (ইফাবা হা/৭০৭, ২/১০৩ পৃঃ); মুসলিম হা/৯১৪; মিশকাত হা/৮২৪ ও ৮২৩; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৬৭ ও ৭৬৬, ২/২৭৩ পৃঃ।

[9]. বুখারী হা/৭৮০, ১ম খন্ড, পৃঃ ১০৭, (ইফাবা হা/৭৪৪ ও ৭৪৬, ২/১২১ পৃঃ); মুসলিম হা/৯৪২, ১ম খন্ড, পৃঃ ১৭৬; আবুদাঊদ হা/৯৩২ ও ৯৩৩, ১/১৩৫ পৃঃ; তিরমিযী হা/২৪৮, ১/৫৭ ও ৫৮ পৃঃ; ইবনু মাজাহ হা/৮৫৬।

[10]. বুখারী হা/৭৫৬, ১/১০৪ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭২০, ২/১০৯ পৃঃ); মুসলিম হা/৯০০, ৯০১, ৯০২, ৯০৪, ১/১৬৯, (ইফাবা হা/৭৫৮, ৭৫৯, ৭৬০, ৭৬২); ছহীহ ইবনু হিববান হা/১৮৪১; মুসনাদে আবী ইয়ালা হা/২৮০৫।

[11]. বুখারী হা/৭৮০, ১ম খন্ড, পৃঃ ১০৭, (ইফাবা হা/৭৪৪ ও ৭৪৬, ২/১২১ পৃঃ); মুসলিম হা/৯৪২, ১ম খন্ড, পৃঃ ১৭৬; আবুদাঊদ হা/৯৩২ ও ৯৩৩, ১/১৩৫ পৃঃ; তিরমিযী হা/২৪৮, ১/৫৭ ও ৫৮ পৃঃ; ইবনু মাজাহ হা/৮৫৬।

[12]. বুখারী হা/৭৫৬, ১/১০৪ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭২০, ২/১০৯ পৃঃ); মুসলিম হা/৯০০, ৯০১, ৯০২, ৯০৪, ১/১৬৯, (ইফাবা হা/৭৫৮, ৭৫৯, ৭৬০, ৭৬২); ছহীহ ইবনু হিববান হা/১৮৪১; মুসনাদে আবী ইয়ালা হা/২৮০৫।

[13]. ইবনু মাজাহ হা/৮৪৩, পৃঃ ৬১; সনদ ছহীহ, আলবানী, ইরওয়াউল গালীল হা/৫০৬, ২/২৮৮ পৃঃ।

[14]. বুখারী হা/৭৭৬, ১/১০৭ পৃঃ; মিশকাত হা/৮২৮, পৃঃ ৭৯।

[15]. মুত্তাফাক্ব আলাইহ, ছহীহ বুখারী হা/৭৩৫, ১ম খন্ড, পৃঃ ১০২; এছাড়া হা/৭৩৬, ৭৩৭, ৭৩৮, ৭৩৯ দ্রঃ, (ইফাবা হা/৬৯৯-৭০৩, ২/১০০-১০১ পৃঃ); ছহীহ মুসলিম হা/৮৮৭, ৮৮৮, ৮৮৯, ৮৯০, ৮৯১, ১ম খন্ড, পৃঃ ১৬৮, (ইফাবা হা/৭৪৫-৭৪৯)।

[16]. মুসলিম হা/১১৩৮; মিশকাত হা/৭৯১; বুখারী হা/৮২৮; মিশকাত হা/৭৯২; আবুদাঊদ হা/৮৫৯।

[17]. বুখারী হা/৭৯৪ ও ৮১৭; ইবনু মাজাহ হা/৮৮৮; সনদ ছহীহ, ইরওয়াউল গালীল হা/৩৩৩।

[18]. মুত্তাফাক্ব আলাইহ, ছহীহ বুখারী হা/৭৩৫, ১ম খন্ড, পৃঃ ১০২; এছাড়া হা/৭৩৬, ৭৩৭, ৭৩৮, ৭৩৯ দ্রঃ; ছহীহ মুসলিম হা/৮৮৭, ৮৮৮, ৮৮৯, ৮৯০, ৮৯১, ১ম খন্ড, পৃঃ ১৬৮।

[19]. বুখারী হা/৭৯৫।

[20]. বুখারী হা/৭৯৯; মিশকাত হা/৮৭৭।

[21]. বুখারী হা/৮২৮, ১/১১৪ পৃঃ; মিশকাত হা/৭৯২; আলবানী, ছিফাতু ছালাতিন নাবী, পৃঃ ১৩৯।

[22]. আবুদাঊদ হা/৮৪০, ১/১২২ পৃঃ; নাসাঈ হা/১০৯১, ১/১২৩ পৃঃ; মিশকাত হা/৮৯৯; ত্বাহাবী হা/১৪০৫; ছহীহ ইবনু খুযায়মা হা/৬২৭, সনদ ছহীহ; মুস্তাদরাক হাকেম হা/৮২১; বায়হাক্বী, সুনানুল কুবরা হা/২৭৪৪; আলবানী, মিশকাত ১ম খন্ড, পৃঃ ২৮২, টীকা নং ১।

[23]. আবুদাঊদ হা/৭৩৪, ১/১০৭ পৃঃ; তিরমিযী হা/২৭০, সনদ ছহীহ; মিশকাত হা/৮০১, পৃঃ ৭৬; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৪৫, ২/২৫৭ পৃঃ।

[24]. হাকেম হা/৮১৪; বলূগুল মারাম হা/২৯৭, সনদ ছহীহ, ছহীহ আবুদাঊদ হা/৮০৯-এর আলোচনা দ্রঃ।

[25]. বুখারী হা/৮০৭, (ইফাবা হা/৭৭০, ২/১৩৫ পৃঃ), ও ৩৫৬৪; মুসলিম হা/১১৩৪ ও ১১৩২; মিশকাত হা/৮৯১।

[26]. বুখারী হা/৮২২, (ইফাবা হা/৭৮৪, ২/১৪১ পৃঃ); মুসলিম হা/১১৩০; মিশকাত হা/৮৮৮; আবুদাঊদ হা/৭৩০; মিশকাত হা/৮০১।

[27]. মুসলিম হা/১১৩৫; আবুদাঊদ হা/৮৯৮; মিশকাত হা/৮৯০, পৃঃ ৮৩।

[28]. ছহীহ মুসলিম হা/১১১৮, ১/১৯২ পৃঃ, (ইফাবা হা/৯৭২) ‘ছালাত’ অধ্যায়, ‘রুকূ ও সিজদায় কী বলবে’ অনুচ্ছেদ-৪২; মিশকাত হা/৮৯৩, পৃঃ ৮৪; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৮৩৩, ২/২৯৯ পৃঃ, ‘সিজদা ও তার ফযীলত’ অনুচ্ছেদ।

[29]. বুখারী হা/৮২৮, ১/১১৪ পৃঃ; মিশকাত হা/৭৯২।

[30]. ইবনু মাজাহ হা/৮৮৮; সনদ ছহীহ, ইরওয়াউল গালীল হা/৩৩৩।

[31]. তিরমিযী হা/২৮৪, ১/৬৩ পৃঃ; আবুদাঊদ হা/৮৫০, ১/১২৩ পৃঃ; মিশকাত হা/৯০০; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৮৪০, ২/৩০১ পৃঃ।

[32]. বুখারী হা/৮২৩, ১/১১৩ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭৮৫ ও ৭৮৬, ২/১৪১ পৃঃ); মিশকাত হা/৭৯৬; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৪০, ২/২৫৪ পৃঃ; বুখারী হা/৮২৪, ১/১১৪ পৃঃ; ছহীহ ইবনে খুযায়মাহ হা/৬৮৭; বায়হাক্বী, সুনানুল কুবরা হা/২৯১৯।

[33]. মুসলিম হা/১১০২; মিশকাত হা/৮৭৩।

[34]. মুসলিম হা/১১৩৮; মিশকাত হা/৭৯১; ছিফাতু ছালাতিন নাবী, পৃঃ ১৬০।

[35]. বুখারী হা/৮২৩, ১/১১৩ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭৮৫ ও ৭৮৬, ২/১৪১ পৃঃ); মিশকাত হা/৭৯৬; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৪০, ২/২৫৪ পৃঃ; বুখারী হা/৮২৪, ১/১১৪ পৃঃ।

[36]. বুখারী হা/৮৩৫, ‘আযান’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১৫০; মুসলিম হা/১৩৫৪, ‘মসজিদ সমূহ’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-২৬; মিশকাত হা/৯৪০।

[37]. বুখারী হা/৮২৮, ১ম খন্ড, পৃঃ ১১৪, (ইফাবা হা/৭৯০, ২/১৪৪ পৃঃ); মিশকাত হা/৭৯২; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৩৬, ২/২৫২ পৃঃ, ‘ছালাতের বিবরণ’ অনুচ্ছেদ।

[38]. আবুদাঊদ হা/৭৩০; মিশকাত হা/৮০১।

[39]. ছহীহ মুসলিম হা/১৩৩৬, ১৩৩৮, ১/২১৬ পৃঃ, (ইফাবা হা/১১৮৪); মিশকাত হা/৯০৮; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৮৪৭, ২/৩০৪ পৃঃ।

[40]. ছহীহ মুসলিম হা/১৩৩৮, ১/২১৬ পৃঃ, (ইফাবা হা/১১৮৬); মিশকাত হা/৯০৬; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৮৪৬, ২/৩০৩ পৃঃ।

[41]. নাসাঈ হা/১২৭৫, ১১৬০, ১/১৩০ পৃঃ ও ১/১৪২ পৃঃ।

[42]. বায়হাক্বী, সুনানুল কুবরা হা/২৯০৩; সনদ ছহীহ, ছিফাতু ছালাতিন নবী, পৃঃ ১৫৯।

[43]. বুখারী হা/৮৩৪ ‘আযান’ অধ্যায়, অনুচ্ছে-১৪৯; মিশকাত হা/৯৪২, পৃঃ ৮৭ ‘তাশাহহুদে দু‘আ’ অনুচ্ছেদ-১৭।

[44]. আলবানী, ছহীহ আবুদাঊদ হা/৯১৫, ১/১৪৩ পৃঃ; উল্লেখ্য যে, আবুদাঊদের কোন ছাপায় ‘ওয়া বারাকাতুহু’ অংশটুকু নেই। আবুদাঊদ হা/৯৯৭ (রিয়ায ছাপা)। আরো উল্লেখ্য যে, বলূগুল মারামে দুই দিকেই উক্ত অংশ যোগ করার যে বর্ণনা এসেছে, তা ভুল হয়েছে। বলূগুল মারাম হা/৩১৬, পৃঃ ৯৫। তাছাড়া দুই দিকেই ‘ওয়া বারাকাতুহু’ যোগ করা সম্পর্কে ইবনে হিববানে যে হাদীছ এসেছে তা যঈফ- ইবনে হিববান হা/১৯৯৩; ইরওয়াউল গালীল হা/৩২৬-এর আলোচনা দ্রঃ ২/২৯ পৃঃ।

[45]. মুত্তাফাক্ব আলাইহ, বুখারী হা/৮৪২, ১/১১৬ পৃঃ; মুসলিম হ/১৩৪৪ ও ১৩৪৫, ১/২১৮ পৃঃ; মিশকাত হা/৯৫৯; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৮৯৭, ৩/১ পৃঃ।

[46]. মুসলিম হা/১৩৬২, ১/২১৮ পৃঃ; মিশকাত হা/৯৬১; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৮৯৯, ৩/২ পৃঃ, ‘ছালাতের পরে যিকর’ অনুচ্ছেদ-১৮।

[47]. ছহীহ বুখারী হা/৮৪৫, ১/১১৭ পৃঃ (ইফাবা হা/৮০৫, ২/১৫২ পৃঃ), ‘আযান’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১৫৬; ছহীহ মুসলিম হা/১৪৮১, ১/২২৯ পৃঃ, ‘ছালাত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-৪০; মিশকাত হা/৯৪৪, পৃঃ ৮৭; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৮৮৩, ২/৩১৮ পৃঃ, ‘তাশাহহুদে দু‘আ করা’ অনুচ্ছেদ। বুখারী হা/৬২৩০; মুসলিম হা/১৬৭৬; মিশকাত হা/৯০৯; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৮৪৮, ২/৩০৪ পৃঃ।

[48]. বুখারী হা/৮৪৪, ১/১১৭ পৃঃ; মুসলিম হা/১৩৬৬, ১/২১৮ পৃঃ; মিশকাত হা/৯৬২; আবুদাঊদ হা/১৫২২ প্রভৃতি।

[49]. আহমাদ হা/২৩১৭০; সনদ ছহীহ, সিলসিলা ছহীহাহ হা/২৫৪৯।

[50]. নাসাঈ, আল-কুবরা হা/৯৯২৮, ৬/৩০ পৃঃ; সনদ ছহীহ, সিলসিলা ছহীহাহা হা/৯৭২; বলূগুল মারাম হা/৩২২, পৃঃ ৯৬। উল্লেখ্য যে, বায়হাক্বীর সূত্রে মিশকাতে যে বর্ণনা এসেছে তার সনদ যঈফ- বায়হাক্বী হা/২১৬৭; সিলসিলা যঈফাহ হা/৫১৩৫; মিশকাত হা/৯৭৪, পৃঃ ৮৯।
বুখারী শরীফ ২৬৯৭
আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘কেউ আমাদের এ শরী‘আতে নাই এমন কিছুর অনুপ্রবেশ ঘটালে তা প্রত্যাখ্যাত[*]।’ ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু জা‘ফর মাখরামী (রহ.) ও ‘আবদুল ওয়াহিদ ইবনু আবূ ‘আউন, সা‘দ ইবনু ইব্রাহীম (রহ.) হতে তা বর্ণনা করেছে

Getting Info...

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.